ঢাকায় এলো পাকিস্তান দল

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আশা শেষ হয়ে গেছে সেমিফাইনালেই। পাকিস্তান দল এরপর আর দেরি করেনি। পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ সফরের জন্য ঢাকায় এসে পৌঁছেছে সেমিফাইনালে হারের ঠিক ৩২ ঘণ্টা পরই।

১১ নভেম্বর অজিদের কাছে সেমিফাইনালে হেরেছেন বাবর আজমরা। ১২ তারিখ দিনটায় পাকিস্তান দল বিশ্রাম নিয়েছে। তবে ১৩ নভেম্বর রাতেই বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে দলটি। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সঙ্গে ২ ম্যাচের একটি টেস্ট সিরিজ খেলতে আজ শনিবার সকাল ৮টায় ঢাকায় পা রাখে দলটি।

সকালে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসে দলটি। কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে সবশেষ ২০১৫ সালে বাংলাদেশে এসেছিল পাকিস্তান। সেবার ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর একমাত্র টি-টোয়েন্টিতেও হারের বিস্বাদ নেয় দলটি। এরপর দুই টেস্টের সিরিজে অবশ্য ১-০ ব্যবধানে জিতেছিল পাকিস্তান।

করোনাকালে আয়োজিত হলেও এই সিরিজে কোনো প্রকারের কোয়ারেন্টাইন জটিলতায় পড়তে হচ্ছে না বাবর আজমদের। আজ শনিবার বাংলাদেশে পা রেখে আগামীকাল রোববারই অনুশীলনে নেমে পড়বে চলমান বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্টরা। তবে এক্ষেত্রে শর্ত অবশ্য আছে একটা। অনুশীলনে নামার আগে আজ শনিবার পুরো দলকে যেতে হবে করোনা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। সেখানে নেগেটিভ এলে তবেই মিলবে অনুশীলনে নামার ছাড়পত্র।

পাকিস্তানের এবারের বাংলাদেশ সফরে নেই কোনো ওয়ানডে সিরিজ। সিরিজ শুরু হবে টি-টোয়েন্টি দিয়ে। আগামী ১৯ নভেম্বর সিরিজের প্রথম ম্যাচ খেলবে দুই দল। এরপরদিনই দ্বিতীয় ম্যাচ। শেষ টি-টোয়েন্টিটা হবে ২২ নভেম্বর।

এরপরই শুরু লাল বলের লড়াই। দুই দলের মধ্যকার প্রথম টেস্টটি হবে ২৬ থেকে ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। ৪ থেকে ৮ ডিসেম্বর মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে দ্বিতীয় টেস্ট। মুমিনুল হকদের এই সিরিজ দিয়েই টেস্ট চ্যাম্পিনশিপের দ্বিতীয় আসরের যাত্রা শুরু হবে।

শেয়ার করলে অনুপ্রাণিত হবো...।

Comments

comments

ঢাকায় এলো পাকিস্তান দল

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আশা শেষ হয়ে গেছে সেমিফাইনালেই। পাকিস্তান দল এরপর আর দেরি করেনি। পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ সফরের জন্য ঢাকায় এসে পৌঁছেছে সেমিফাইনালে হারের ঠিক ৩২ ঘণ্টা পরই।

১১ নভেম্বর অজিদের কাছে সেমিফাইনালে হেরেছেন বাবর আজমরা। ১২ তারিখ দিনটায় পাকিস্তান দল বিশ্রাম নিয়েছে। তবে ১৩ নভেম্বর রাতেই বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে দলটি। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের সঙ্গে ২ ম্যাচের একটি টেস্ট সিরিজ খেলতে আজ শনিবার সকাল ৮টায় ঢাকায় পা রাখে দলটি।

সকালে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসে দলটি। কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে সবশেষ ২০১৫ সালে বাংলাদেশে এসেছিল পাকিস্তান। সেবার ওয়ানডে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর একমাত্র টি-টোয়েন্টিতেও হারের বিস্বাদ নেয় দলটি। এরপর দুই টেস্টের সিরিজে অবশ্য ১-০ ব্যবধানে জিতেছিল পাকিস্তান।

করোনাকালে আয়োজিত হলেও এই সিরিজে কোনো প্রকারের কোয়ারেন্টাইন জটিলতায় পড়তে হচ্ছে না বাবর আজমদের। আজ শনিবার বাংলাদেশে পা রেখে আগামীকাল রোববারই অনুশীলনে নেমে পড়বে চলমান বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্টরা। তবে এক্ষেত্রে শর্ত অবশ্য আছে একটা। অনুশীলনে নামার আগে আজ শনিবার পুরো দলকে যেতে হবে করোনা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। সেখানে নেগেটিভ এলে তবেই মিলবে অনুশীলনে নামার ছাড়পত্র।

পাকিস্তানের এবারের বাংলাদেশ সফরে নেই কোনো ওয়ানডে সিরিজ। সিরিজ শুরু হবে টি-টোয়েন্টি দিয়ে। আগামী ১৯ নভেম্বর সিরিজের প্রথম ম্যাচ খেলবে দুই দল। এরপরদিনই দ্বিতীয় ম্যাচ। শেষ টি-টোয়েন্টিটা হবে ২২ নভেম্বর।

এরপরই শুরু লাল বলের লড়াই। দুই দলের মধ্যকার প্রথম টেস্টটি হবে ২৬ থেকে ৩০ নভেম্বর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। ৪ থেকে ৮ ডিসেম্বর মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে দ্বিতীয় টেস্ট। মুমিনুল হকদের এই সিরিজ দিয়েই টেস্ট চ্যাম্পিনশিপের দ্বিতীয় আসরের যাত্রা শুরু হবে।

শেয়ার করলে অনুপ্রাণিত হবো...।

Comments

comments

error: Content is protected !!